Notification texts go here Contact Us Download Now!

জামায়াতে ইসলামীর জনপ্রিয়তা বাড়ার রহস্য!

জামাত ইসলামের প্রতিষ্ঠা কত সালে, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কমিটি
Informative Desk
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated


জামায়াতে ইসলামীর জনপ্রিয়তা বাড়ার  রহস্য

 

বিশ্বব্যাপী ইসলাম প্রতিষ্ঠার এক দুর্জয় কাফেলার নাম জামায়াতে ইসলামী। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ বাস্তব জীবনে ইসলামের আদর্শ অনুশীলনের প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই দলটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে  সকলের কাছে। ধর্ম, বর্ণ,বৈষম্য ভুলে ভ্রাতৃত্ববোধের এক অনুপম আদর্শ স্থাপন করে এগিয়ে চলেছে দলটি। সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে নিয়ে  একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আধুনিক চিন্তা- চেতনা কর্মসূচি দলটির জনপ্রিয়তা বাড়িয়েছে বহু গুণ।

জামায়াতে  ইসলামী একটি  রাজনৈতিক সংগঠন, যা বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে  ইসলামী আদর্শ  প্রচার এবং প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে। নিম্মে তাদের   জনপ্রিয়তা বাড়ার  কারণ  সমূহ উল্লেখ করা হল : -


ইসলামী আদর্শ: -

সংগঠনটি ইসলামী মূল্যবোধ নীতিগুলোর প্রচার করে, যা অনেক মানুষের মধ্যে আকর্ষণ সৃষ্টি করে।

সমাজ সেবা:-

 জামায়াত বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি, শিক্ষা স্বাস্থ্যসেবার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে কাজ করে, যা তাদের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ায়।

ইসলামে সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় ভোটের গুরুত্ব


রাজনৈতিক ইতিহাস:-

 জামায়াতের দীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাস এবং বিভিন্ন সময়ের সাফল্য তাদেরকে  মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছে।

 

গতিশীল নেতৃত্ব:-

 সংগঠনের কিছু নেতার বক্তৃতা কর্মসূচি জনগণের মাঝে প্রভাব ফেলেছে।

 

বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি: -

দেশে যখন মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগণের এক ধরনের অসন্তোষ থাকে, তখন জামায়াত একটি বিকল্প হিসেবে উঠে আসে।

 

অর্থনৈতিক সংকট: -

 দেশের কিছু জনগণ যখন অর্থনৈতিক দুর্দশার মধ্যে থাকে, তখন জামায়াত তাদের জন্য সাহায্য সমর্থন প্রদান করে, যা তাদের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করে।

 

ব্লগার সোশ্যাল মিডিয়া: -

সংগঠনটি সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার জন্য কার্যকরীভাবে ব্যবহার করে, যা নতুন প্রজন্মের মধ্যে প্রভাব ফেলতে পারে।

 

সম্প্রদায়িক ভিত্তি: -

 জামায়াত তাদের কর্মকাণ্ডে মুসলিম সম্প্রদায়ের সমস্যা চাহিদাগুলির প্রতি গুরুত্ব দেয়, যা কিছু মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।

 

অর্থনৈতিক সহায়তা: -

 জামায়াতের সামাজিক প্রকল্প এবং স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের মাঝে একটি আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করে।

 

বিশ্বাস পরিচিতি: -

অনেক মানুষ জামায়াতের কর্মকাণ্ডকে একটি ধর্মীয় সাংস্কৃতিক পরিচয়ের অংশ হিসেবে দেখতে পায়।

সালাত ত্যাগকারীর ভয়াবহ পরিণতি


শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: -

জামায়াতের অধীনে পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো কিছু অঞ্চলে জনপ্রিয়, যা সংগঠনের প্রতি আস্থা বাড়ায়।

 

যুবসমাজের মধ্যে ইসলামী মূল্যবোধ: -

 সংগঠনটি অনেক সময় যুবসমাজের মধ্যে ইসলামী মূল্যবোধ নেতৃত্বের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করে।

 

বহুমাত্রিক সামাজিক কর্মকাণ্ড: -

জামায়াতের সদস্যরা বিভিন্ন সামাজিক সমস্যায় সক্রিয়ভাবে কাজ করে, যেমন দারিদ্র্য বিমোচন, স্বাস্থ্যসেবা, এবং শিক্ষার উন্নয়ন।

 

পরিবারের প্রভাব: -

 অনেক ক্ষেত্রে, পরিবারের বা  সম্প্রদায়ের ধর্মীয় বা রাজনৈতিক বিশ্বাসের কারণে জামায়াতের প্রতি সমর্থন পাওয়া যায়।

 

সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব: -

 জামায়াত ইসলামি সংস্কৃতির একটি প্রতিনিধিত্বকারী হিসেবে নিজেদের তুলে ধরে, যা ধর্মীয় পরিচয়ের অংশ হিসেবে জনপ্রিয়তা অর্জন করে।

 

ক্রিয়েটিভ প্রচার: -

 জামায়াত বিভিন্ন প্রচারমূলক কার্যক্রম মিডিয়া ব্যবহার করে নিজেদের বার্তা সহজে জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়।

 

মধ্যবিত্ত জনগণের আকর্ষণ: -

 রাজনৈতিক সামাজিক পরিবর্তনের মাঝে মধ্যবিত্ত জনগণ জামায়াতকে একটি স্থিতিশীলতা প্রদানকারী শক্তি হিসেবে দেখতে পায়।

 

ইসলামী আন্দোলন:  -

জামায়াত ইসলামী আন্দোলনের একটি অংশ হিসেবে নিজেদের অবস্থানকে তুলে ধরে, যা ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি আকৃষ্ট করে।

 

শৃঙ্খলা সংগঠন: -

জামায়াতের সংগঠনগত শৃঙ্খলা কার্যক্রমের প্রভাব তাদের জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাহায্য করে।

জান্নাত হারাম যাদের জন্য


বিশ্বাসের উপর ভিত্তি:  -

সংগঠনটির সদস্যরা ধর্মীয় বিশ্বাস আদর্শের প্রতি গভীর অনুগত, যা তাদের কর্মকাণ্ডে দৃঢ়তা যোগায়।

 

সমাজের নৈতিকতা রক্ষা: -

 জামায়াত বিভিন্ন সামাজিক মূল্যবোধ নৈতিকতার রক্ষায় নিজেদের জোরালোভাবে উপস্থাপন করে, যা অনেকের কাছে আকর্ষণীয়।

 

সামাজিক নেটওয়ার্ক:

সংগঠনটি সদস্যদের মধ্যে একটি শক্তিশালী সামাজিক নেটওয়ার্ক তৈরি করে, যা সহানুভূতি সমর্থন বাড়ায়।

 

ভোটার অধিকার কর্মসূচি: -

 জামায়াত তাদের নির্বাচনী প্রচারণায় স্থানীয় জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান নিয়ে জনসাধারণের কাছে যায়।

 

বিপ্লবী ভাষা স্লোগান:  -

সংগঠনের ভাষা এবং স্লোগানগুলি অনেক সময় জনগণের আবেগকে স্পর্শ করে, যা তাদের সমর্থনে কাজ করে।

 

গবেষণা উন্নয়ন: -

 জামায়াত গবেষণা উন্নয়নমূলক প্রকল্পে জড়িত, যা তাদের কার্যক্রমকে আরও সমৃদ্ধ করে।

 

জানা-বোঝা নীতি: -

 জামায়াতের সদস্যরা নিজেদের নীতিমালা কার্যক্রম সম্পর্কে প্রচুর তথ্য সরবরাহ করে, যা তাদের সমর্থন বাড়ায়।

 

জাতীয় আন্তর্জাতিক ইস্যুতে অবস্থান: -

 জামায়াত বিভিন্ন জাতীয় আন্তর্জাতিক ইস্যুর উপর তাদের অবস্থান স্পষ্ট করে, যা কিছু মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।

 

সংস্কৃতির প্রতি নজর: -

 সংগঠনটি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকে, যা ধর্মীয় জাতীয় পরিচয়কে সংহত করে।

গায়রত উম্মাহর হারানো আত্মমর্যাদাবোধ উদ্ধারের গুরুত্ব করণীয়


অতীতের সাফল্য: -

 জামায়াতের অতীতে কিছু নির্বাচনী সাফল্য তাদের প্রতি মানুষের আস্থা তৈরি করে।

 

উপসংহার :-

দেশীয় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সকল মানুষের কাছে পরিচিত আস্থার ঠিকানার নাম জামাতে ইসলাম।লাঞ্চিত, বঞ্চিত, নিপীড়িত মানুষগুলো আগামীতে জামায়াতের হাতেই রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করছে। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মদিনা রাষ্ট্র পরিচালনার আদর্শকে সামনে রেখে দলটি সকল মানুষের মুখে হাসি ফোটাবে,ইংশা'আল্

 

পোস্ট ট্যাগ-

জামাত ইসলামের প্রতিষ্ঠা কত সালে, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কমিটি, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এর গঠনতন্ত্র, জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্য উদ্দেশ্য, জামায়াতে ইসলামীর পরিচিতি pdf, জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী, জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক ভূমিকা pdf

Post a Comment

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.