ওয়ার্ল্ড
ব্যাংকের স্কলারশিপ নিয়ে ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ
১)
স্বাধীনতা রক্ষার সিসা
ঢালা প্রাচীর তৈরি :-
পরাজিত
শক্তি প্রতিটি মুহূর্তে চেষ্টা করে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে স্বাধীনতাটাকে ছিনিয়ে নিতে। A, B, C. সিরিজ ষড়যন্ত্রের মাথা গুলোকে সমূলে উৎপাটন করতে হবে। পরীক্ষিত দেশপ্রেমীক ও আমানতদার
ব্যক্তিদের প্রশাসনের প্রতিটি সেক্টরে বসিয়ে স্বাধীনতা রক্ষার অতন্ত্র প্রহরির ভূমিকা পালন করা।
২)
সাংবিধান তৈরি বা সংশোধন করা:
-
একটি
শক্তিশালী ও টেকসই সংবিধান
তৈরি করা প্রয়োজন,যা দেশের মৌলিক
আইন এবং নীতিমালা
নির্ধারণ করে। এটি জনগণের অধিকার এবং রাষ্ট্রের পরিচালনার কাঠামো পরিষ্কারভাবে নির্ধারণ করবে।
৩)
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা:-
দেশের
অভ্যন্তরীণ এবং বৈদেশিক নীতির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য সঠিক,
আদর্শিক, প্রজ্ঞাবান,লোভহীন নেতৃত্ব এবং
সুশাসনের প্রয়োজন।
বিদেশে
উচ্চশিক্ষার তথ্য ও করণীয়
৪) অর্থনৈতিক উন্নয়ন:-
অর্থনৈতিক
কাঠামো উন্নত করণ, শিল্প, কৃষি, ও সেবাখাতের উন্নয়ন
করতে হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উন্নত মানের
জীবনযাপন নিশ্চিত করতে হবে।
৫) শিক্ষা ও স্বাস্থ্য:-
জনগণের
মৌলিক অধিকার হিসেবে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন
নিশ্চিত করতে হবে। একটি সুস্থ ও শিক্ষিত জনগণ
উন্নত রাষ্ট্র গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৬) প্রযুক্তির উৎকর্ষতা সাধন :-
নতুন
প্রযুক্তিউদ্ভাবনের প্রতি মনোযোগ দিয়ে আধুনিকীকরণের পথ পরিষ্কার করতে
হবে। এটি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী ও প্রতিযোগিতামূলক করতে সাহায্য
করবে।
৭)
অবকাঠামো উন্নয়ন: -
রাস্তা,
সেতু, বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে যাতে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সহজ হয়।
৮)
সুশাসন ও দুর্নীতি নির্মূল:
-
সুশাসন
প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং দুর্নীতি দূর করার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত
করতে হবে।
৯)
সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ঐক্য:
-
বিভিন্ন
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর
মধ্যে ঐক্য এবং সংহতি বজায় রাখতে হবে। একটি যুক্তরাষ্ট্রে সবার অধিকার সমভাবে নিশ্চিত করতে হবে।
১০)
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: -
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখে এবং বৈদেশিক সহযোগিতা ও বিনিয়োগ আকর্ষণ
করে দেশের উন্নয়ন বৃদ্ধি করতে হবে।
১১)
পরিবেশ সংরক্ষণ: -
পরিবেশগত
সুরক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের
উপর নজর দিতে হবে, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ ও সুরক্ষিত পৃথিবী
নিশ্চিত করা যায়।
উপসংহার : -
স্বাধীনতার সুফলবপেতেএই বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখলে একটি স্বাধীন ও সফল রাষ্ট্র
গঠন করা সম্ভব। সকলের সমন্বিত
ও পরিকল্পিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন যাতে অর্জিত স্বাধীন রাষ্ট্রটি দীর্ঘমেয়াদী
স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের রোডম্যাপ
বাস্তবায়ন করে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে।
পোস্ট ট্যাগ:
স্বাধীনতার
সুফল কি? , স্বাধীনতা কেন ভালো? , বাংলাদেশ স্বাধীনতার ঘোষক কে? , স্বাধীনতার ঘোষক কে ছিলেন? , বাংলাদেশের
স্বাধীনতার সাংবিধানিক ঘোষণা করা হয় কবে? , বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ কে ঘোষণা করেন?
, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রথম কে পাঠ করেন
, বাংলাদেশের স্বাধীনতার
ঘোষণাপত্র পাঠ করেন কে , স্বাধীন বাংলাদেশের সাংবিধানিক ঘোষণা কোন তারিখে হয়েছিল , স্বাধীনতার ঘোষণা কে দেন , জিয়ার স্বাধীনতার
ঘোষণা পাঠ , স্বাধীনতার ঘোষণা ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের
মধ্যে পার্থক্য , বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয় কোথা থেকে , বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা বাংলায়