Notification texts go here Contact Us Download Now!

ইংরেজি ভাষা শিক্ষা জরুরী কেন?

ইংরেজি ভাষার অনেক গুরুত্ব আছে english translation, ইংরেজি শিক্ষার গুরুত্ব সংলাপ, ইংরেজি কেন শিখবো, ইংরেজি শেখার গুরুত্ব সম্পর্কে দুই বন্ধুর মধ্যে একটি
Informative Desk
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated
ইংরেজি ভাষা শিক্ষা জরুরী কেন?
ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা কি?
বর্তমানে ইংরেজি ভাষা শিক্ষা করা  ঠিক বাড়তি যোগ্যতা নয়,বরং অপরিহার্য। বিদেশে পড়তে যেতে আগ্রহীদের প্রথমে ভাষার প্রস্তুতিটা নেয়া প্রয়োজন । বিদেশে  গিয়ে পড়াশোনা করতে হলে আপনাকে হয় সে দেশের ভাষায় পড়তে হবে, নয় তো  আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিতে পড়তে হবে ।

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা প্রমাণের জন্য বাংলাদেশে IELTS (আইইএলটিএস) ও TOEFL (টোফেল) চালু আছে, যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। তবে বিভিন্ন দেশের চাহিদা অনুসারে ভাষা আলাদা হতে পারে। যেমন: - যে দেশে IELTS (আইইএলটিএস) লাগে, সে দেশে TOEFL (টোফেল) লাগে না।


IELTS ( আইইএলটিএস) : -
IELTS - পরীক্ষা দেয়ার জন্য কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন হয়না।। এটি  হলো পরীক্ষার্থীর ইংরেজি ভাষা জ্ঞান যাচাইয়ের পরীক্ষা মাত্র। এ পরীক্ষায় চারটি অংশ থাকে: -

১) Reading (রিডিং)

২) Writing (রাইটিং)

৩) Listening (লিসেনিং) ও

৪) Speaking (স্পিকিং)।

IELTS (আইইএলটিএস) এ লিসেনিংয়ে কথোপকথন শুনে বোঝার ক্ষমতা যাচাই করা হয়। সাধারণত ৪০ টি প্রশ্ন থাকে। কোনো নিদৃষ্ট  বিষয়ে বক্তৃতা ও কথোপকথন বাজিয়ে শোনানো হবে পরীক্ষার্থীদের। শোনানো অংশ থেকেই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।

একটি বিষয় শুধু মাত্র ১ বারই বাজিয়ে শোনানো হবে। রাইটিংয়ে পরীক্ষার্থীদের ইংরেজি লেখার দক্ষতা যাচাই করা হবে।

১ম প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো চার্ট - ডায়াগ্রাম থাকবে। এ থেকে নিজের কথায় বিশ্লেষণধর্মী উত্তর লিখতে হবে।

২য় প্রশ্নটিতে সাধারণত কোনো বিষয়ের পক্ষে - বিপক্ষে মতামত বা যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে। ১ ঘণ্টা  সময় দেয়া হবে। রিডিং বিভাগেও ৪০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। সময় ১ ঘণ্টা নির্ধারিত । বিভিন্ন   জার্নাল, বই, সংবাদপত্র অথবা  ম্যাগাজিন থেকে কিছু অংশ তুলে দেয়া হয়। উল্লেখিত অংশ  থেকেই বাক্য পূরণ, সংক্ষিপ্ত উত্তর ও সঠিক উত্তর খুঁজে বের করতে হবে।


TOEFL : -
ব্যক্তির প্রাতিষ্ঠানিক ইংরেজি বোঝার দক্ষতা,ক্ষমতা বা অভিজ্ঞতা  এ পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই করা হয়। TOEFL(টোফেল) পরীক্ষার ফলা-ফল ২ বছরের জন্য কার্যকর থাকে। সাধারণত  ইন্টারনেটের মাধ্যমে এ পরীক্ষা নেয়া হবে। সর্বমোট ৪ ঘণ্টায় ৪টি বিভাগে  পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যেও রয়েছে: -

১) Reading (রিডিং)

২) Writing (রাইটিং)

৩) Listening (লিসেনিং) ও

৪) Speaking (স্পিকিং)

রিডিংয়ে  ৩ থেকে ৫ টি প্যাসেজ থাকে। শব্দ এবং বাক্য স্থাপন সহ নানান প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। লিসেনিংয়ের ক্ষেত্রে তথ্য আলোচনার ভেতরের চিন্তাধারা ও কথা বলার দক্ষতা  পর্যবেক্ষণ করা হবে। মোট ৬ টি প্যাসেজ আসবে, যেখানে ২ জন ছাত্রের কথোপকথন সহ কিছু আলোচনা বা সংলাপ   থাকবে। মাত্র একবার শোনার সুযোগ দেয়া হবে। এক্ষেত্রেও পরীক্ষার সময় ৩০ - ৪০ মিনিট নির্ধারিত । রাইটিংয়ের ক্ষেত্রে ৫৫ মিনিটের পরীক্ষা হবে। নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর শুনে সেই বিষয়ের সারসংক্ষেপ লিখতে হবে। এছাড়া নিজস্ব মতামত উল্লেখ করে রচনা লিখতে হবে। স্পিকিংয়ে মোট ৬ টি কাজ সম্পন্ন করতে হয়। না থেমে অনর্গল  কথা বলার যোগ্যতা  যাচাই করা হয় এ পরীক্ষায়।

বিদেশে পড়তে যেতে যা জানা দরকার : -
স্পিকিংয়ে ৩টি অংশে ১১ - ১৫ মিনিটের পরীক্ষা হবে।

১) প্রথম অংশে পরীক্ষার্থীকে কিছু সাধারণ প্রশ্ন করা হয়, যেমন:-পরিবার, পড়াশোনা, কাজ ও বন্ধু বান্ধব  বিষয়ক।

 ২) দ্বিতীয় অংশে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ২ মিনিট কথা বলতে হবে।

৩) তৃতীয় অংশে ৪ - ৫ মিনিটের কথোপকথন হবে পরীক্ষকের সঙ্গে।

IELTS - আইইএলটিএসের ক্ষেত্রে একাডেমিক এবং জেনারেল ট্রেনিং ২ ভাবে অনুষ্ঠিত হবে।

১) স্নাতক- স্নাতকোত্তর এবং

২) পিএইচডি পর্যায়ে পড়াশোনার জন্য।

এই ২ ভাবে একাডেমিক মডিউলে পরীক্ষা দিতে হবে।

ইমিগ্রেশনের জন্য সাধারণত জেনারেল ট্রেনিং মডিউলে পরীক্ষা দিতে হবে।

প্রস্তুতির শুরুতেই প্রার্থীর  লক্ষ্য ঠিক করে নেয়া প্রয়োজন। এজন্য প্রথমেই মক টেস্ট দিয়ে নিলে সুবিধা হয়। এতে শিক্ষার্থী বুঝতে পারবে,তিনি লক্ষ্য থেকে কত দূরে রয়েছেন। তারপর সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নেয়া  শুরু করা । প্রতিদিন নিয়মিত পড়াশোনা করা। কত দিন পর্যন্ত  প্রস্তুতি নিতে হবে তা শিক্ষার্থীর দক্ষতার ওপর নির্ভর করবে।

এছাড়া স্পিকিংয়ের স্কিল বাড়াতে  বন্ধুবান্ধবের সাথে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন।  বেশকিছু দিন ধরে চর্চা করলে মুখের জড়তা কেটে যাবে। ক্যামব্রিজ থেকে প্রকাশিত (IELTS) আইইএলটিএস. পরীক্ষার পুরনো প্রশ্নপত্রের বই থেকে সমাধান করে দক্ষতা বাড়াতে হবে।

IELTS (আইইএলটিএস) সম্পর্কে যে কোনো তথ্যের জন্য  নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং (IDP.)আইডিপি বাংলাদেশ। ব্রিটিশ কাউন্সিলের লাইব্রেরিতে প্রস্তুতির জন্য ভালো বই পাওয়া যাবে। তবে এ সুযোগ  ব্যবহারের জন্য লাইব্রেরির সদস্য হওয়ার নিয়ম রয়েছে ।

বাংলাদেশে ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং (IDP.) আইডিপির আয়োজনে IELTS.(আইইএলটিএস) পরীক্ষা দেয়া যায়। প্রায়  প্রতি মাসেরই নির্দিষ্ট তারিখে ২ বা ৩ বার পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ আছে । ওয়েবসাইটে বা ফোন করে পরীক্ষার তারিখ জেনে নিলে সুবিধা হয়।

ব্রিটিশ কাউন্সিলের আয়োজনে ঢাকা / চট্টগ্রাম অথবা সিলেটে পরীক্ষা দেয়া যাবে।

বি. দ্র. - অনলাইনে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপির সকল তথ্য পাওয়া যাবে।

পোস্ট ট্যাগ -
ইংরেজি ভাষার অনেক গুরুত্ব আছে english translation, ইংরেজি শিক্ষার গুরুত্ব সংলাপ, ইংরেজি কেন শিখবো, ইংরেজি শেখার গুরুত্ব সম্পর্কে দুই বন্ধুর মধ্যে একটি সংলাপ লিখুন, ইংরেজি কেন আন্তর্জাতিক ভাষা, ইংরেজি শেখার গুরুত্ব অনুচ্ছেদ, ইংরেজি ভাষা শিক্ষা ও বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট, ইংরেজি শেখার 20টি কারণ

Post a Comment

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.