2-কাউকে দেখে বলা-আপনার কথা হচ্ছিল, আপনার হায়াত আছে।
3- কোন বিশেষ পাখি দেখলে বা ডাকলে আত্মীয় আসবে মনে করা।
4-বাড়ি থেকে বাহির হওয়ার সময় খালি কলস, কালো বিড়াল, ঝাড়ু দেখলে
যাত্রা অশুভ।
5-খাওয়ার পর যদি কেউ গা মোচড় দেয়, তবে খানা কুকুরের পেটে চলে
যায়।
6- ঘর থেকে বের হয়ে পিছন দিকে ফিরে তাকানো বা ডাকা অশুভ।
7-খানার সময় হেচকি উঠলে কেউ স্মরণ করছে মনে করা।
8- বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে শিয়ালের বিয়ে হয়। ব্যাঙ ডাকলে
বৃষ্টি হবে।
9- ভাই-বোন মিলে মুরগী জবেহ করা যাবে না।
কুরআন সত্য বাণী এটা আবারো প্রমানিত
10- ঘরের ময়লা পানি রাতে বাইরে ফেলা যাবে না।
11- বাসর ঘরে স্ত্রী নিকট
দেন মোহর মাপ চেয়ে নিলেই চলে, দিতে হয় না।
12- খালি মুখে মেহমান ফেরত গেলে অমংগল হয়। কাউকে শুধু পানি দেয়া
উচিত না।
13- কুরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল/লবন দিতে হয়।
14- পরীক্ষা পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। খেলে পরীক্ষায় ডিম (শুন্য)
পায়।
15- মুরগীর মাথা খেলে মা-বাবার
মৃত্যু দেখবে না।
16- জোড়া কলা খেলে জোড়া সন্তান জন্ম নিবে।
17- রোদে অর্ধেক শরীর রেখে
বসলে জ্বর হবে।
18- রাতে বাঁশ কাটা যাবে না। রাতে গাছ থেকে ফল পাড়া উচিত না ।
19- রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না।
20- ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে যাত্রা অশুভ হবে।
21- ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না।
22- মহিলাদের বিশেষ দিন গুলোতে সবুজ কাপড় পড়তে হয়, তার হাতের কিছু
খাওয়া যাবে না।
23- বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হয়।
24- ভাঙ্গা আয়না দিয়ে চেহারা দেখা যাবে না।
25- ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে।
আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে।
26- নতুন কাপড় পরিধান করার পূর্বে আগুনে ছেক দিয়ে পড়তে হবে।
27- নতুন কাপড় পরিধান করার পর পিছনে তাকাইতে নাই।
28- চোখে গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু ছোয়ালে সুস্থ হয়ে যায়।
29- আশ্বিন মাসে নারী বিধবা হলে আর কোন দিন বিবাহ হবে না।
30- ঔষধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ বললে’ রোগ বেড়ে যাবে।
31- রাতের বেলা কাউকে সুই-সূতা দিতে নাই।
32- গেঞ্জি ও গামছা ছিঁড়ে গেলে সেলাই করতে নাই।
33- খালি ঘরে সন্ধ্যার সময় বাতি দিতে হয়।
না হলে ঘরে বিপদ আসে।
আমরা ফিলিস্তিনকে ভালোবাসি কারণ ...
34- গোছলের পর শরীরে তেল মাখার পূর্বে কোন কিছু খেতে নেই।
35- মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটা-কাটি বা জবেহ করা যাবে
না।
36- পাতিলের মধ্যে খানা থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে।
37- বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ দিতে হবে।
38- বাচ্চাদের শরীরে লোহা বা তাবিজ থাকতে হবে।
39- রুমাল দিলে ঝগড়া হয়।ছাতা, হাত ঘড়ি ইত্যাদি ধার দেয়া যাবে
না।
40- হোঁচট খেলে মনে করা ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে।
41- হাত থেকে প্লেট পড়ে গেলে মেহমান আসবে।
42- নতুন স্ত্রী কোন ভাল
কাজ করলে শুভ লক্ষণ।
43- নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে।
44- কাঁচা মরিচ হাতে দিতে নাই।
45- তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নাই।
46- রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নাই।
47- রাতে কাক বা কুকুর ডাকলে বিপদ আসবে।
48-শকুন ডাকলে, বিড়াল কাদলে মানুষ মারা যাবে। পেঁচা ডাকলে বিপদ
আসবে।
49- কাউকে ধর্মের ভাই-বোন, বাবা-মা ডাকলেই আপন হয়ে যায়, পর্দা লাগে
না।
50- তিনজন একই সাথে চলা যাবে না।
51- নতুন স্ত্রীকে দুলাভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে।
52- একবার মাথায় টাক খেলে দ্বিতীয় বার টাক দিতে হবে, নতুবা সিং
উঠবে।
53- খানা একবার নেওয়া যাবে না, দুই-তিন বার নিতে হবে।
54- নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে।
55- নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান
করতে হবে।
56- পাতিলের মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান হয়, পেট বড় হয়।
57- পোড়া খানা খেলে সাতার শিখবে।
58- পিপড়া বা জল পোকা খেলে সাতার শিখবে।
59- দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাউল উঠিয়ে রান্না করে কাক
কে খাওয়াতে হবে এবং নিজেকেও খেতে হবে।
60- সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই ঘর ঝাড়–দেয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু
দেয়া যাবে না।
61- রাতের বেলা কোন কিছু লেন-দেন করা যাবে না।
62- সকাল বেলা দোকান খুলে বনি না করে কাউকে বাকী দেয়া যাবে না।
63- দাঁড়ী-পাল্লা পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে চুমা
করতে হয়, দোকানের টাকার বাক্স সকালে চুমা করতে হয়।
গাড়ি/রিক্সা সালাম করে চালানো শুরু করতে হয়।
64- শুকরের নাম মুখে নিলে
৪০ দিন মুখ নাপাক থাকে।
65- রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে দই বলতে হয়।
66- বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে
যাত্রা অশুভ হবে।
67- ফসলের জমিতে মাটির পাতিল সাদা-কালো রং করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
68- বিনা ওযুতে বড় পীর আবদুল কাদের জিলানীর নাম নিলে আড়াইটা পশম
পড়ে যায়।
69- নখ চুল কেটে মাটিতে
দাফন করতে হয়।
70- মহিলারা হাতে বালা বা চুড়ি না পড়লে স্বামীর অমঙ্গল হয়।
71- স্ত্রী নাকে নাক ফুল না রাখলে স্বামী বাচে না।
72- দা, কাচি বা ছুরি ডিঙ্গিয়ে গেলে হাত-পা কেটে যাবে। ছোট বাচ্চা
ডিঙ্গিয়ে গেলে লম্বা হয় না।
73- গলায় কাটা বিঁধলে
বিড়ালের পা ধরে মাপ চাইতে হয়।
74- লেন দেনের জোড় সংখ্যা রাখা যাবে না।
এক লক্ষ হলে একলক্ষ-এক টাকা ধার্য করা।
75- দোকানের প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নাই।
76- পুরুষ ছেলের রাগ দমন করার জন্য কান ছিদ্র করা।
77- পায়ে মেহেদি ব্যবহার করা উচিত না।
78- হজ্ব থেকে ফেরত আসলে ৪০ দিন ঘরে বসে থাকতে হয়।
79- আকিকার গোস্ত বাবা-মা খেতে পারবে না
80- সমাজের বেশি ভাগ মানুষ যা করে তাই সঠিক মনে করা।
81- পীর না ধরলে মুক্তি পাওয়া যাবে না। যার পীর নাই তার পীর শয়তান
মনে করা।
82- নতুন ঘর, ব্যবসা শুরু করতে মিলাদ দিতে হয়।
83- খাতনা করলে, কলেমা পড়লেই মুসলান হয়, প্রতিদিন নামাজ লাগে না।
84- শুক্রবার জুমার নামাজ পড়লেই চলে,প্রতি দিন নামাজ লাগে না।
85- করো কাছ থেকে বিদায় নিতে খোদা হাফেজ/ আল্লাহ হাফেজ বলা।
The beauty and history of Azan
ইসলামি সংস্কৃতি :- মাআসসালাম বলা। কুসংস্কার নয়, আল্লাহর উপর ভরসা করে ইসলামের রীতি অনুসরণ করুন।
ভেবে -চিন্তে সঠিক সিদ্ধান্ত নিন। সকল বিষয়ে মহান আল্লাহর সাহায্য কামনা করুন। আল্লাহ আমাদের সকল কু-সংস্কার বর্জন করে ইসলামের সংস্কৃতি অনুসরণের তাওফিক দিন। আমিন।